Gmail পাসওয়ার্ড ভুলে গেছি এবার করণীয় কি ? (Recover gmail password) জিমেইল পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কি করব ? এর উত্তরে আমি আপনাদের ৩ টি আলাদা আলাদা সমাধান দিবো। 1. রিকভারি ইমেইল এর মাধ্যমে জিমেইল পাসওয়ার্ড রিকভারি কিভাবে করবেন। 2. মোবাইল নম্বর এর মাধ্যমে পাসওয়ার্ড রিকভার করার উপায়। 3. ইমেইল বা মোবাইল নম্বর ছাড়া জিমেইল পাসওয়ার্ড রিকভার। জিমেইল পাসওয়ার্ড ভুলে গেছি, রিকভার কিভাবে করবো ? যদি আপনার গুগল আকাউন্টে একটি রিকভারি ইমেইল বা মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে, তাহলে জিমেইল পাসওয়ার্ড রিকভারি করাটা কেবল কিছু সেকেন্ডের কাজ। চলুন দেখেনেই কিভাবে করতে হবে জিমেইল পাসওয়ার্ড রিসেট (Gmail password reset). স্টেপ ১. সবচেয়ে আগে আপনার যেতে হবে জিমেইল একাউন্টের লগইন পেজে। যেই জিমেইল আইডির পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন, সেই ইমেইল আইডি দিয়ে Next বাটনে ক্লিক করুন। এবার, আপনাকে আপনার একাউন্ট পাসওয়ার্ড দিতে বলা হবে। যেহেতু আপনি নিজের Gmail account password ভুলে গেছেন, তাই নিচে থাকা Forgot password এর লিংকে ক্লিক করুন। স্টেপ ২. এবার পরের পেজে আপনারা account recovery options দেখতে পাবেন। এখানে সোজা আপনার
Posts
কিভাবে গুগল ম্যাপে ঠিকানা যোগ করব । গুগল ম্যাপে লোকেশন যুক্ত করুন আপনারা চাইলে Google maps এর মধ্যে অনেক সহজেই নিজের ঘর, দোকান, ব্যবসা ইত্যাদির ঠিকানা বা লোকেশন এড করতে পারবেন। এর জন্যে আপনার কাছে একটি স্মার্টফোন (smartphone), ইন্টারনেট (Internet) এবং একটি জিমেইল একাউন্ট অবশই থাকতে হবে। আপনি নিজের computer বা smartphone যেকোনো device থেকেই এই কাজটি করে নিতে পারবেন।তবে, নিচে আমি যেই পদ্ধতি বা স্টেপ গুলো বলতে চলেছি সেগুলো একটি android mobile এর মাধ্যমে আপনাকে করতে হবে। কারণ, আজকাল একটি android mobile আমাদের প্রত্যেকের কাছেই রয়েছে আর মোবাইল থেকে এই কাজ অনেক সহজেই করা সম্ভব। তাহলে চলুন, গুগল ম্যাপে নতুন লোকেশন এড কিভাবে করবেন সেটার স্টেপ গুলো জেনেনেই। সবচেয়ে প্রথমে আপনাকে নিজের মোবাইলে Google maps এর application ওপেন করতে হবে। আপনি যদি একটি android mobile ব্যবহার করছেন, তাহলে আপনার মোবাইলে আগের থেকেই গুগল ম্যাপ ইনস্টল করা আছে। এপ্লিকেশন ওপেন করার পর এবার আপনাকে একেবারে নিচে থাকা contribute অপশনে ক্লিক করতে হবে। Contribute option এর মধ্যে click করার পর আপনি ওপরে কিছু options দেখতে পাবেন
উইন্ডোস কম্পিউটার বা ল্যাপটপে স্ক্রিন শট কিভাবে নিবেন ? ১. Short cut key দিয়ে স্ক্রিনশট নিন যেকোনো কম্পিউটার এবং ল্যাপটপে স্ক্রিন শট নেওয়ার সবচেয়ে সহজ এবং simple উপায় হলো short cut key ব্যবহার করে। আপনি নিজের অম্পিউটারের কিবোর্ডে থাকা windows + PrtSc button press করে স্ক্রিন ক্যাপচার করতে পারবেন। মনে রাখবেন, প্রথমে windows button এবং তারপর একসাথে PrtSc button press করতে হবে। এতে আপনার কম্পিউটারে বা ল্যাপটপে থাকা picture ফোল্ডারে screenshot নামের একটি ফোল্ডার তৈরি হয়ে যাবে। এবং, আপনি যা যা screenshot সেই short cut key ব্যবহার করে নেবেন সেগুলি আপনি এই screenshot ফল্ডারে পেয়ে যাবেন। ২. PrtSc এবং paint ব্যবহার করে স্ক্রিনশট আপনি কি জানেন, নিজের কম্পিউটার ও ল্যাপটপে স্ক্রিনশট নেয়ার জন্য আপনি পেইন্ট কে ব্যবহার করতে পারবেন। হে, এইটা সেই paint যার দ্বারা আপনি কম্পিউটারে ছবি এডিট বা ছোট বড়ো করতে পারেন। এবং, এই প্রক্রিয়া ব্যবহার করে আপনি যেকোনো উইন্ডোস OS এ screen capture করতে পারবেন। সবার আগে, আপনি নিজের কম্পিউটারে থাকা কীবোর্ড (keyboard) এ PrtSc বাটন (button) টি দাবান। এতে আপনার কম্
হার্ডডিস্ক পার্টিশন করার সহজ নিয়ম (Windows 7, 8, 10 +) যখন আপনি একটি নতুন হার্ডডিস্ক নিজের কম্পিউটারে connect করেন, তখন সেখানে কেবল একটি মাত্র “drive” দেখানো হয়। যেমন, Drive D বা যেকোনো অন্য নামে। এই ক্ষেত্রে, আপনার hard disk এর সম্পূর্ণ স্পেস (space), কেবল একটাই ভাবে ভাগ করা থাকে।উদাহরণ স্বরূপে, যদি আপনি একটি ৫০০ জিবি hard disk কিনে নিয়ে computer বা laptop এ সংযুক্ত করেছেন, তাহলে সেই সম্পূর্ণ ৫০০ জিবি স্পেসটি, কেবল একটি ভাগেই ভাগ করা থাকবে।যেমন - Drive D (500 GB space)। এখন, যদি আপনি আপনার hard drive এর storage space গুলোকে, আলাদা আলাদা ভাগে ভাগ করতে চাচ্ছেন, তাহলে আপনার করতে হবে হার্ডডিস্ক পার্টিশন। পার্টিশন এর মাধ্যমে, আমরা আমাদের সম্পূর্ণ হার্ড ড্রাইভ এর স্টোরেজ স্পেস গুলোকে আলাদা আলাদা ভাগে ভাগ করে নিতে পারি। হার্ড ডিস্কটি বিভিন্ন আলাদা আলাদা ভাগে ভাগ করার পর, তৈরি হয় বিভিন্ন নাম সহ আলাদা drive এর। যেমন, Drive C , Drive D, Drive E ইত্যাদি। তবে কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভ পার্টিশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, আগের থেকে কম্পিউটারে থাকা পুরোনো partition গুলোকেও আবার ভাগ করা যেতে পারে। হার্ড ড
কম্পিউটার ফাস্ট রাখার উপায় গুলো কি কি ? (পিসি স্লো হলে করনীয়) ১. Best performance setting যদি আপনার কম্পিউটার স্লো হয়ে গেছে, তাহলে প্রথমেই যেটা আপনার করতে হবে সেটা হলো, “সেরা system performance option” এর বাছাই করতে হবে। প্রত্যেকটি কম্পিউটারের system settings এর মধ্যে এই system performance এর option অবশই থাকবে। এর জন্যে, আপনার যেতে হবে – Control panel >> system & security >> system >> advanced system settings. এবার, আপনারা performance এর একটি option দেখতে পাবেন যার ঠিক নিচের দিকে settings বলে লিখা থাকবে। Settings এর মধ্যে ক্লিক করার সাথে সাথেই আপনারা “adjust for best performance” এর option দেখতে পাবেন। সোজা, সেই অপসন সিলেক্ট করুন এবং নিচে “apply” বাটনে click করুন।এভাবে, আপনি আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটারটিকে সেরা পারফরমেন্স (performance) এর জন্য optimize করে নিতে পারবেন। ২. C-drive খালি রাখুন আমাদের কম্পিউটারের সব রকমের system files, program files ইত্যাদি কম্পিউটারের c-drive এর মধ্যেই থাকে। তাই, যখন আপনার c-drive এর মধ্যে জায়গা অনেক কম থেকে যায়, তখন কম্পিউ
উইন্ডোজ ল্যাপটপ রিসেট করার নিয়ম – Windows PC Reset মনে রাখবেন, নিচে দেওয়া প্রক্রিয়া গুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার Laptop কেবল তখনি রিসেট করতে পারবেন যদি আপনার ল্যাপটপে উইন্ডোজ ১০ ইনস্টল করা আছে। কারণ, নিচে বলা কম্পিউটার রিসেট এর নিয়ম কেবল Windows 10 Laptops / PC গুলোর জন্য উপলব্ধ রয়েছে। একবার laptop বা computer reset করার পর আপনার system থেকে সম্পূর্ণ data গুলো remove হয়ে যাবে। আর তাই, রিসেট করার পর আপনার কম্পিউটার অনেক দ্রুত ভাবে কাজ করতে শুরু করবে, একেবারে নতুন ল্যাপটপ এর মতো। উইন্ডোজ ১০ ল্যাপটপ রিসেট করার কথা ভাবছেন, তাহলে দেখে নিবেন যাতে আপনার ল্যাপটপে ভালো করে চার্জ দেওয়া থাকে। কেননা, রিসেট হওয়ার প্রক্রিয়ার মধ্যে যদি পাওয়ার চলে যায় তাহলে আপনার উইন্ডোজ ফাইল নষ্ট হয়ে যেতে পারে। Step 1. সব থেকে আগে আপনাকে start icon এর মধ্যে click করতে হবে এবং এর পরে settings option এর মধ্যে click করতে হবে। Step 2. এবার আপনারা একেবারে নিচে updates security নামের একটি option দেখতে পাবেন যেখানে click করতে হবে। Step 3. Updates security অপশনে click করার পর এবার আপনারা প্রচুর option
মাদারবোর্ড কি বা কাকে বলে – (What is motherboard in Bangla) সাধারণ অর্থে, মাদারবোর্ড হল কম্পিউটারের সিপিইউ যন্ত্রের মধ্যে থাকা একটা সরু ও চ্যাপ্টা বোর্ডের মতো অংশ। এই অংশটিকে কম্পিউটারের শিরদাঁড়া বলে চিহ্নিত করা হয়, কারণ এটি ছাড়া যেকোনো কম্পিউটার যন্ত্র একেবারেই প্রায় অচল। কম্পিউটার বিজ্ঞানের ভাষায় এই মাদারবোর্ড লজিক বোর্ড বা মেইন বা প্রধান বোর্ড নামেও পরিচিত। যেকোনো কম্পিউটার সিস্টেমে একটা মাদারবোর্ডের প্রধান কাজ থাকে, কম্পিউটার সিস্টেমের সমস্ত উপাদানগুলোর মধ্যে বৈদ্যুতিক শক্তি সরবরাহ করে উপাদানগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা ও তাদের মধ্যে একটা সংযোগ স্থাপন করা। আসলে, এই মাদারবোর্ডের সাহায্যেই কম্পিউটারের ভিতরে ও বাইরে থাকা যন্ত্রগুলোর মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে পরিচালনা করা হয়ে থাকে। সংজ্ঞা অনুসারে, একটি মাদারবোর্ড হল একটি কম্পিউটার যন্ত্রের প্রধান প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড (PCB)। যা কম্পিউটরের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ, যেমন হার্ড ড্রাইভ, সিপিইউ ও জিপিউ-এর মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে বলেই, আমরা কম্পিউটারে মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ করে উঠতে পারছি। এই মাদারবোর্ড অংশটি সিপিইউ-এর কম্পিউটার কেসের যেকোনো একটা ধারে
Computer Basic Knowledge in Bengali কম্পিউটার কি ? (What Is Computer in Bengali) কম্পিউটারের বাংলা অর্থ হল গণকযন্ত্র বা গণনার যন্ত্র বা মেশিন কম্পিউটার আসলে হল একধরণের সাধারণ উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত একটা যন্ত্র। এই বৈদ্যুতিক যন্ত্র বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস এক ধরণের সাধারণ ডিজিটাল সার্কিট্রি নিয়ে তৈরী। একটি পরিবর্তনশীল প্রোগ্রামে দেওয়া নির্দেশাবলী অনুসারে গণকযন্ত্র বাইনারি আকারে তথ্য সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়াকরণ করে থাকে। এই ইলেকট্রনিক ডিভাইসের সাহায্যে আমরা গণনা করতে পারি, ভিডিও অডিও ফাইল চালাতে পারি, গান শুনতে পারি বা কোনো জটিল হিসাবের কাজ করতে পারি। কম্পিউটার হল তথ্য সংরক্ষণ করার একটা নির্ভরযোগ্য মাধ্যম। আর, এই কম্পিউটার বৈদ্যুতিক সংকেত হিসাবে তথ্য গ্রহণ করে থাকে। Computer (কম্পিউটার) শব্দের সম্পূর্ণ নাম: Common Operating Machine Purposely used for Technological and Educational research . অর্থাৎ, এই কম্পিউটার শব্দের বাংলা অর্থ করতে যা দাঁড়ায়, তা হল সাধারণ ভাবে পরিচালিত একটি যন্ত্র যা বিশেষ করে প্রযুক্তি, শিক্ষা ও অনুসন্ধানের কাজে ব্যবহৃত হয়।</span></p> কম্পিউটার সম্পর্কে খুঁটি
লক করে রাখা ফেসবুক প্রোফাইলের ছবি দেখবেন কী ভাবে? একজন ফেসবুক ইউজারে প্রোফাইল আইডি যে ভাবে চেক করবেন ১) আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগ ইন করুন। ২) যে ইউজারের প্রোফাইল আইডি দেখতে চাইছেন, তাঁর প্রোফাইলে যান। ৩) সেই পেজের যে কোনও একটি জায়গায় রাইট ক্লিক করুন। ৪) এবার ভিউ পেজ সোর্স অপশনে ক্লিক করুন। ৫) কনট্রোল + F প্রেস করে সেই পেজের এন্টিটি_আইডি দেখে নিন। ৬) এবার খেয়াল করবেন, সেই এন্টিটি_আইডির ঠিক পাশেই রয়েছে সেই প্রোফাইলের আইডি। এবার যে ভাবে লক করে রাখা ফেসবুক প্রোফাইলের ছবি দেখবেন? ১) আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে লগ ইন করুন। ২) এবার যে ব্যক্তির ফেসবুক প্রোফাইল (লক করে রাখা) পিকচার দেখতে চাইছেন, তার প্রোফাইলে চলে যান। ৩) প্রোফাইল আইডি বা ইউজারনেম কপি করে নিন। ৪) নোটপ্যাড বা ওয়ার্ড ডকুমেন্ট খুলে রাখুন। তারপরে এই ইউআরএল সেখানে পেস্ট করে দিন। এই ইউআরএল-এর একটি অংশে রয়েছে ইউজারনেম। সেখানে দিয়ে দিন আপনার কপি করে রাখা প্রোফাইল আইডি বা ইউজারনেম। ৫) এবার ওই আপডেটেড ইউআরএল কপি করে পেস্ট করুন আপনার পছন্দসই যে কোনও একটা ব্রাউজ়ারে।
স্মার্টফোনে ওয়াই-ফাই সিগন্যালের শক্তি বাড়ানোর ৮ মোক্ষম উপায় ১) ফোনটা একবার রিস্টার্ট করে নিন এক্কেবারে বেসিক থেকে শুরু করুন। ফোনটা একবার অন্তত রিস্টার্ট করে নিন। এছাড়াও রাতে ঘুমাতে যাবার আগে ফোনটা বন্ধ করে দিতে পারেন। আর সকালে উঠে তা সুইচ অন করে নিন আর তার পরে ওয়াই-ফাই কানেক্ট করুন। দেখবেন, আগের চেয়ে একটু হলেও ওয়াই-ফাই সমস্যার সমাধান হয়েছে। ২) ওয়াই-ফাই রাউটারটা একবার রিস্টার্ট করে নিন রাউটার একবার বন্ধ করুন। আনপ্লাগ করুন এবং সেই অবস্থায় অন্তত ১০-১৫ মিনিট রেখে দিন। এছাড়াও আপনি চাইলে রাউটারটি কয়েক ঘণ্টার জন্য বন্ধ করে রাখুন। আবার আপনি স্মার্টফোন ও রাউটার একসঙ্গেই বন্ধ করে কিছুক্ষণ রাখার পরে, দুটি একসঙ্গেই আবার অন করতে পারেন। ৩) ফোন ও রাউটারে যেন কোনও বাধার সৃষ্টি না হয় সিগন্যাল ব্লকেজ় হতে পারে অনেক সময়। আর তার কারণটা হল ফোন ও রাউটারের মধ্যে একাধিক বাধার সৃষ্টি হওয়া। ঘরের দেওয়ালটা তো আর সরিয়ে দিতে পারবেন না। তবে আসবাবপত্র বা অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স জিনিসপত্রের স্থান পরিবর্তন করুন। আবার ফোনটা দিনে সবথেকে বেশি যেখানে বসে ব্যবহার করেন, তার কাছাকাছিও রাউটারটা রাখতে পারেন। ৪) ফরগেট করে পু
আপনার নামে বাজারে কয়টি সিম কার্ড তোলা হয়েছে ? পদ্ধতি ১ – ইন্টারনেট ব্রাউজ়ার থেকে প্রথমে এই লিঙ্কটি খুলুন। পদ্ধতি ২ – লিঙ্কে ক্লিক করে আপনার মোবাইল নম্বরটি দিয়ে দিন। আপনার ফোন নম্বরে একটি ওটিপি চলে আসবে। পদ্ধতি ৩ – ওটিপি সাবমিট করুন এবং আপনার সামনে একটি লিস্ট এসে হাজির হবে। সেই লিস্টে দেখা যাবে আপনার লিঙ্ক করা সিম কার্ডে খুঁটিনাটি। পাশাপাশি জেনে নিতে পারবেন যে, আপনার নাম ও আধার কার্ড ব্যবহার করে ঠিক কতগুলি সিম কার্ড তোলা হয়েছে। পদ্ধতি ৪ – টিকিট রেইজ় করে এখানে রিকোয়েস্ট স্টেটাস বক্সে গিয়ে যদি টিকিট আইডি রেফারেন্স নম্বর দিতে পারেন, তাহলে আপনার আধার কার্ড ব্যবহার করে যতগুলি সিম কার্ড বাজার থেকে তোলা হয়েছে, সেগুলির ডিটেলস সম্পর্কে জানতে পারবেন। পদ্ধতি ৫ – যে নম্বরটি আপনি এখন আর ব্যবহার করেন না। সেটিকে ব্লকও করতে পারবেন। পদ্ধতি ৬ – আপনাকে একটি ট্র্যাকিং আইডি দেওয়া হবে, যেখান থেকে আপনি জেনে নিতে পারবেন যে আপনার ফোন নম্বরের ওই অবৈধ ব্যবহারকারীর বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
হোয়াটসঅ্যাপে কি আপনাকে কেউ ব্লক করেছেন? সন্দেহ হচ্ছে আপনার? বুঝবেন কীভাবে? জেনে নিন সহজ কয়েকটি উপায়। লাস্ট সিন কিংবা অনলাইন স্ট্যাটাস চেকিং- যিনি আপনাকে ব্লক করেছেন বলে আপনার সন্দেহ, তাঁর চ্যাটবক্স খুলে লাস্ট সিন কিংবা অনলাইন স্ট্যাটাস দেখার চেষ্টা করতে পারেন। অনেকের ক্ষেত্রেই ‘কাস্ট সিন’ অপশন বন্ধ করা থাকে। কিন্তু যদি আপনি ব্লক না হন, তাহলে ওই ব্যক্তির ‘অনলাইন’ স্ট্যাটাস দেখতে পাবেন। আর যদি দেখতে না পান, বুঝবেন ওই নির্দিষ্ট ইউজার আপনাকে হোয়াটসঅ্যাপে ব্লক করেছেন। প্রোফাইল ফটো চেকিং- যদি ওই নির্দিষ্ট ইউজারের প্রোফাইল ফটো আপনি দেখতে পান, তাহলে বুঝবেন আপনাকে ব্লক করা হয়নি। আর যদি প্রোফাইল পিকচার দেখা না যায়, তাহলে বুঝতে হবে, ওই নির্দিষ্ট ইউজার আপনাকে ব্লক করে রেখেছে। মেসেজ পাঠানো- যিনি আপনাকে হোয়াটসঅ্যাপে ব্লক করেছেন বলে আপনার সন্দেহ, তাঁকে মেসেজ পাঠানোর চেষ্টা করুন। এক্ষেত্রে ব্লক থাকলে আপনি মেসেজ পাঠানোর পর কেবল ‘সিঙ্গল টিক’ হবে। ডবল টিক বা ব্লু টিক দেখতে পাবেন না। হোয়াটসঅ্যাপ কল- ওই নির্দিষ্ট নম্বরে হোয়াটসঅ্যাপ কল করেও দেখতে পারেন যে আদৌ আপনি ব্লক হয়েছেন কি না। ব্লক থাক
কী করে ফোন নম্বর ছাড়া Whatsapp চালাবেন, জেনে নিন উপায় :- ১) প্রথমে অ্যাপস্টোর থেকে TextNow নামের একটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। তারপর এই অ্যাপ আপনাকে একটি ইউনিক ফোন নম্বর দেবে, যা ব্যবহার করে আপনি হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন। ২) এরপর অ্যাপস্টোর থেকে নিজের ফোনে ডাউনলোড করতে হবে হোয়াটসঅ্যাপ। কম্পিউটার থেকে ব্যবহার করলে আপনাকে একটি এমুলেটর ডাউনলোড করে হোয়াটসঅ্যাপ ইনস্টল করতে হবে। ৩) TextNow অ্যাপ ইনস্টল করে সেট আপ শেষ করে ফেলুন। এখানে আপনি নিজের ফোন নম্বর দেখতে পাবেন। এই নম্বরটি নোট করে রাখুন। হোয়াটসঅ্যাপ লগ-ইন করতে প্রয়োজন হবে এই নম্বর। ৪) এরপর ঐ নম্বরটি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপে লগ-ইন করতে হবে। ৫) TextNow নম্বর এন্টার করুন শর্তাবলী মেনে নিয়ে এখানে আপনার TextNow এর নম্বর এন্টার করুন। ৬) SMS ভেরিফিকেশন ফেল করার জন্য অপেক্ষা করুন SMS ভেরিফিকেশন ফেল করার জন্য 5 মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার আপনার ফোনে কলব্যাকের অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে Call Me অপশন সিলেক্ট করুন। এবার আপনার TextNow নম্বরে কল করবে হোয়াটসঅ্যাপ কতৃপক্ষ। ৭) ভেরিফিকেশন কোড জানুন এবার TextNow অ্যাপ ওপেন করে হোয়াটসঅ্যাপ কলের জন্য অপেক
মোবাইল ফোনের প্যাটার্ন লক ভুলে গেছেন? রইল কয়েকটি সহজ উপায় প্যাটার্ন বা কোড নম্বর ভুলে গেলে সাধারণত মানুষ লোকাল মোবাইল সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে যান। সেখানে কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করে ওই লক খুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু এই সমস্যার সমাধান আপনি বাড়ি বসেই করতে পারবেন। কীভাবে? জেনেনিন কিছু সহজ step- Step 1- সবার প্রথমে আপনার ফোনটি সুইচ অফ করুন। Step 2- এরপর 1 মিনিট মতো অপেক্ষা করুন। Step 3- এবার পাওয়ার বাটন এবং ডাউন ভলিউম 'কী' একসঙ্গে প্রেস করুন। যতক্ষণ না পর্যন্ত স্ক্রিনে কোনও লেখা আসে ততক্ষণ প্রেস করে রাখুন। Step 4- যদি স্ক্রিনে কোনও লেখা দেখা যায় তাহলে বুঝতে পারবেন ফোনটি রিকভারি মোডে চলে গেছে। Step 5-এরপর factory reset button-এর উপর ক্লিক করুন। Step 6- স্ক্রিনে wipe Cache-অপশন আসবে। সেখানে ক্লিক করে ডেটা ক্লিন করতে হবে। Step 7- এরপর আবার সুইচ অফ করে অ্যান্ডরয়েড ডিভাইসটি চালু করতে হবে। এবার কোড বা প্যাটার্ন ছাড়াই ফোন অ্যাকসেস করতে পারবেন। আপনার ফোনটি Google Android Device manager ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও আনলক করা সম্ভব। এর জন্য প্রথমে Google Android Device manager